রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
যশোর জেলার কোতয়ালী থানাধীন পুলেরহাট বাজার এলাকা হতে অজ্ঞানপার্টির মূলহোতাকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬ খুলনায় ওয়ালটনের আনন্দ উৎসব ৮০ বোতল বিভিন্নধরনের বিদেশি মদ এবং একটি প্রাইভেট কার সহ ০২জন আসামি গ্রেফতার প্রসঙ্গে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৮ জনঃ কেএমপি ডিবির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার ও নবনিযুক্ত ঢাকা রেঞ্জ ডিআাইজি রেজাউল করিম মল্লিকের বিদায় সংবর্ধনা ইয়াবাসহ ২ জন মাদক কারবারি গ্রেফতারঃ কেএমপি যানজটমুক্ত নগরী গড়তে কেএমপি’র অনন্য উদ্যোগ; ইজিবাইক চালকদের প্রশিক্ষণ খুলনায় ভোক্তা-অধিকারের কঠোর অভিযানঃ জরিমানা ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের উদ্যোগে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি যাত্রাবাড়ীতে ৫,০০০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি
নোটিশ :
স্বাধীন বাংলা সংবাদে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে , আমাদের ওয়েব সাইট পরিক্ষা মূলক সম্প্রচার করা হচ্ছে...

কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর ০২ সহযোগী আটক

রিপোর্টারের নাম / ১৩ টাইম ভিউ
আপডেট সময়: রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন

স্বাধীন বাংলা ডেক্স :

মঙ্গলবার ৬ মে ২০২৫ তারিখ সকালে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এইচ এম এম হারুন-অর-রশীদ এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল ০৫ মে ২০২৫ তারিখ সোমবার বিকাল ৫ টায় কোস্ট গার্ড বেইস মোংলা কর্তৃক সুন্দরবনের শিবসা নদী সংলগ্ন আদাছগী এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করে উক্ত এলাকা হতে ০২ টি একনলা বন্দুক, ০১ টিশর্ট গান, ০১ টি খেলনা বন্দুক, অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামাদি, ২৩ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ২০৪ রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজ, ০৯ টি দেশীয় অস্ত্র, ০৪ টি কুড়াল, ০৭ টি করাত, ১০ টি রড, ০৫ টি হাতুড়ি, ০১ টি সোলার, ২৮ টি মোবাইল, ১১ টি ওয়াকি টকি চার্জার এবং ০২ টি কাঠের নৌকাসহ সুন্দরবনের কুখ্যাত ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর অন্যতম দুই সহযোগী মোঃ সাদ্দাম খান (২০) এবং আব্বাস মোল্লা (৪০) কে আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তিদ্বয় বাগেরহাট জেলার মোড়েলগঞ্জ থানার বাসিন্দা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় আটককৃতরা দীর্ঘদিন যাবৎ কুখ্যাত ডাকাত করিম শরীফের সঙ্গে ডাকাতি এবং ডাকাত দলকে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও রসদ সরবরাহ করে সহযোগিতা করে আসছিল।

তিনি আরও বলেন, কোস্ট গার্ডের এধরনের সাড়াঁশি অভিযানের ফলে সুন্দরবন অঞ্চল ধীরে ধীরে জলদস্যু ও ডাকাতমুক্ত হয়ে উঠছে। এই অভিযানের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকার জেলে ও মাছ শিকারীরা এখন নির্বিঘ্নে ও নিরাপদে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারছেন।

বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে উপকূলীয় ও নদীতীরবর্তী অঞ্চলে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী টহল কার্যক্রম এবং বিশেষ অভিযান অব্যাহত রেখেছে, যার ফলে এসব অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকাংশে উন্নত হয়েছে। সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে কোস্ট গার্ডের এই ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *